যানবাহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থার ইতিহাস বণনা করো -অথবা- ভারতের যানবাহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থার ইতিহাস সম্পর্কে টীকা লেখো। -অথবা- যানবাহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থার ইতিহাসচচার বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করো।

যানবাহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থার ইতিহাস বণনা করো                                      
                    অথবা
ভারতের যানবাহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থার ইতিহাস সম্পর্কে টীকা লেখো।            
                    অথবা
যানবাহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থার ইতিহাসচচার বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করো।

উত্তর : ভূমিকা : আধুনিক ইতিহাসচর্চার অন্যতম একটি দিক হল যানবাহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা। প্রথম ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৯৭০-এর দশকে এই ইতিহাসচর্চার সূচনা হয়।

যানবাহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য/অবদান:

আবিষ্কার : প্রথমে চাকার আবিষ্কার শুরু হয়েছিল। এরপর যানবাহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থার সময় এর সঙ্গে সঙ্ঞো যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটে তিন ভাবে–(ক) জলপথ, (খ) স্থলপথ ও            (গ)আকাশপথ। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নততম দিকগুলো হল–চিঠিপত্র, টেলিফোন, রেডিও, টিভি,
ফ্যাক্স, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার ইত্যাদি
 রেলপথ স্থাপন : লর্ড ডালহৌসি ১৮৫৩ সালে ১৫ এপ্রিল বোশ্বে থেকে থানে পর্যন্ত রেলপথ স্থাপন করেন। ভারতীয় সাম্রাজ্যকে চালানোর জন্য সেনাদের দ্রুত পাঠানোর জন্য, কীচামাল ও শিল্পজাত দ্রব্য দুত আমদানি ও রপ্তানি করার জন্য ব্রিটিশ সরকার ভারতে রেলপথ নির্মাণ করেন।


প্রযুক্তির উন্নতি : টেলিগ্রাফ ও ডাক ব্যবস্থা একটি উন্নত প্রযু্তির গুরুত্বপূর্ণ দিক। ১৮৫১ খ্রি. ভারতবর্ষে  টেলিগ্রাফ ব্যবস্থা গড়ে ওঠে এবং ১৮৫৮ খ্রি. ডাক ব্যবস্থা গড়ে

প্রভাব : যানবাহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা বাণিজ্য যাতায়াত সালাজ্যবাদের প্রসার, নগরায়ন ইত্যাদি ক্ষেত্রে যথেষ্ট প্রভাব ফেলেছে।

মূল্যায়ন : যানবাহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা মানব জীবনকে সহজ করে তুলেছিল সেই সময় একটি আমূল পরিবর্তন এনেছিল যার প্রভাব আজও অস্বীকার করতে পারি না।