সংস্কৃত SAQ সাজেশন একাদশ শ্রেণি 2020/ October

সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর : প্রতিটির মান-১

১। শ্রীরামকৃষ্ণের সহিত নরেন্দ্রনাথের সাক্ষাৎকারটি কোথায় হয়েছিল?
উ: শ্রীরামকৃষ্ণের সহিত নরেন্দ্রনাথের সাক্ষাৎকারটি ঘটেছিল কলকাতার সিমুলিয়া অঞ্চলে সুরেন্দ্রনাথ মিত্রের গৃহে।

২। “অথবৈষ মম চিত্তস্য ভ্রমঃ — বাক্যটির বক্তা কে?
: বাক্যটির বক্তা হলেন নরেন্দ্রনাথ। নৃত্যরত রামকৃষ্ণ দেব তার মনকে ব্যাকুল করে। তার মনের এই ব্যাকুলতা নরেন্দ্রনাথের চিত্তভ্রম বলে মনে হচ্ছে।

৩। সুরেন্দ্রনাথ কে ছিলেন?
উ: সুরেন্দ্রনাথ ছিলেন একজন ভক্তিপরায়ণ শ্রীরামকৃষ্ণ দেবের গৃহীভক্ত।

৪। নরেন্দ্রনাথ কার সঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণদেবের কাছে এলেন?
উ: দীর্ঘকাল উত্তরসাধক না পাওয়ার বেদনায় রামকৃষ্ণদেবের মনীষ্ট। তাই সেই বেদনা দূর করার জন্য মায়ের গান শােনার ইচ্ছা প্রকাশ করলেন। তখনি গানে নিপুণ
সুরেন্দ্রনাথ নরেন্দ্রনাথকে নিয়ে এলেন।

৫। নরেন্দ্রনাথ কার গৃহের নিকট থাকতেন?
উ: কলিকাতার সিমুলিয়া অঞ্চলের বাসিন্দা সুরেন্দ্রনাথের গৃহের নিকট নরেন্দ্রনাথ থাকতেন।

৬। নরেন্দ্রনাথের চক্ষু কেমন ছিল?
উ: নরেন্দ্রনাথের চক্ষু ছিল আকর্নবিস্তৃত অর্থাৎ কান পর্যন্ত বিস্তৃত।

৭। রামকৃষ্ণদেবের মতে, জীবনের কোন সময় শিক্ষার প্রকৃত সময়?
উ: শ্রীরামকৃষ্ণদেবের মতে, তরুণ বয়সই শিক্ষার প্রকৃত সময়।

৮। শ্রীরামকৃষ্ণ নরেন্দ্রনাথকে কী অনুরােধ করলেন?
উ: শ্রীরামকৃষ্ণ নরেন্দ্রনাথকে পেয়ে খুব উচ্ছ্বসিত। তাই তিনি আর তার ভবু উত্তরসাধকের কাছে শ্যামাসংগীত শােনার
অনুরােধ করলেন।

৯। সর্বনরশ্রেষ্ঠঃ কার উদ্দেশ্যে বলা হয়েছে?
উ: রামকৃষ্ণদেব আকর্ণবিস্তৃত চক্ষুবিশিষ্ট সুদৃঢ়দেহযুক্ত নরেন্দ্রনাথকে সর্বশ্রেষ্ঠ বলেছেন।

১০। “হৃদয়ং মম নিরন্তরং ক্লিাতি’ কার হৃদয়কে ক্লিষ্ট করেছে?
উ: জগতের শত শত দুঃখ কষ্ট শ্রীরামকৃষ্ণের হৃদয়কে ক্লিষ্ট করেছে।

১১। শ্রীরামকৃষ্ণ কার জন্য আকুল হয়েছিলেন?
উ: শ্রীরামকৃষ্ণ তাঁর প্রকৃত উত্তরসাধক লাভের জন্য আকুল হয়েছিল।

১২। ভারত বিবেকম নাটকে শ্মশানবাসিনী দেবী কে?
উ: ভারতবিবেকম নাটকে শ্রীরামকৃষ্ণদেব মা ভবতারিণীকে শ্মশানবাসিনী দেবী বলেছেন।

১৩। শ্রীরামকৃষ্ণ কোন সাধনায় অভ্যস্ত ছিলেন?
উ: শ্রীরামকৃষ্ণ মাতৃসাধনায় অভ্যস্ত ছিলেন।

১৪। অহাে! মধুরেয়ং সন্ধ্যা’ এই অনুভূতি কার?

উ: ভগবান শ্রীরামকৃষ্ণ সুরেন্দ্রনাথের গৃহে উপস্থিত হওয়ায় তার গৃহ মন্দির সম হয়েছে দেখে সুরেন্দ্রনাথ এই কথা বলেছেন।

১৫। জননী ময়ি প্রসীতু কার কণ্ঠে ধ্বনিত হয়েছে?
উ: আলােচ্য উক্তিটি সর্বনরশ্রেষ্ঠ নরেন্দ্রনাথের কণ্ঠে ধ্বনিত হয়েছে।

১৬। ভূশংবাঞ্চামি মাতৃকাস্তুতিং শ্রোতুম কে, কাকে বলেছেন?
উ: আলােচ্য উক্তিটি ভগবান শ্রীরামকৃষ্ণ সুরেন্দ্রনাথ করেছেন।

১৭। বিশ্বপালিনী কাকে বলা হয়েছে?
উ: বিশ্বপালিনী শব্দটি নরেন্দ্রনাথের কণ্ঠে মা ভবতারিণী এ সম্পর্কে উক্ত হয়েছে।

১৮। সুরেন্দ্রনাথ শ্রীরামকৃষ্ণকে কী কী বিশেষণে বিভূষিত করেছেন?
উ: সুরেন্দ্রনাথ শ্রীরামকৃষ্ণদেবকে ভগবান, গুরুদেব, দেব প্রভৃতি বিশেষণে বিভূষিত করেছেন।

১৯। নরেন্দ্রনাথকে দেখার পর শ্রীরামকৃষ্ণের প্রতিক্রিয়া বর্ণনা ।
উ: তিনি প্রকৃত উত্তরসাধক পেয়েছেন তাই আনন্দে নাচতে লাগলেন।

২০। স্নিহ্যত্যস্মিন শব্দটির সন্ধিবিচ্ছেদ করাে।
উ: স্নিহতি + অস্মিন্

২১। শ্রীরামকৃষ্ণ কেমন উত্তরসাধক চেয়েছিলেন?
উ: শ্রীরামকৃষ্ণ শিবসম উত্তরসাধক চেয়েছিলেন।

২২। পুনঃ গুরুদেবস্য অনির্বচনীয় মহিমা’ – কথাটি কে বলেছেন?
উ: এখানে বক্তা হলেন সুরেন্দ্রনাথ।

২৩। নরেন্দ্রনাথ কোথায় যেতেন?

উ: নরেন্দ্রনাথ ব্রাহ্ম মন্দিরে যেতেন।

২৪। শ্রীরামকৃষ্ণের শরীর থেকে কী প্রসারিত হয়?

উ: শ্রীরামকৃষ্ণের শরীর থেকে জ্যোতির ধারা নির্গত হয়।

২৫। নরেন্দ্রনাথ কোন বিষয়ে পারদর্শী ছিলেন?

উ: নরেন্দ্রনাথ সংগীত বিষয়ে পারদর্শী ছিলেন।

২৬। নরেন্দ্রনাথের সাথে শ্রীরামকৃষ্ণের কোথায় এবং কবে দেখা হয়েছিল?

উ: নরেন্দ্রনাথের সাথে শ্রীরামকৃষ্ণের দেখা হয়েছিল ১৮৮১ খ্রিস্টাব্দে সিমুলিয়া অঞ্চলে।

২৭। “নিবারিতা মম দীর্ঘপিপাসা’— বক্তা কে? তাঁর দীর্ঘপিপাসা কী ছিল?

উ: আলােচ্য অংশে বক্তা হলেন শ্রীরামকৃষ্ণ দেব। তাঁর দীর্ঘ পিপাসা ছিল যােগ্য উত্তরসাধক লাভ করা।

২৮। কোটি সূর্যের সমান প্রভা কার আছে?

উ: কোটি সূর্যের সমান প্রভা ভগবান শ্রীরামকৃষ্ণদেবের আছে।

২৯। শ্রীরামকৃষ্ণের বাক্য থেকে নিরন্তর কী নির্গত হয়?

উ: শ্রীরামকৃষ্ণের বাক্য থেকে নিরন্তর মন্দাকিনী ধারার ন্যায় সুধা নির্গত হয়।

৩০। ‘সর্বশুভঙ্কর সদাশিব’ বলতে কাকে বােঝানাে হয়েছে?

উ: ‘সর্বশুভঙ্কর সদাশিব’ বলতে নরেন্দ্রনাথকে বােঝানাে হয়েছে। রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর