ভারতীয় গিল্ড বা বণিক সংঘগুলির সাংগঠনিক কাঠামাে ও কার্যাবলি সম্পর্কে আলােচনা করাে।( একাদশ শ্রেণির ইতিহাস বিষয় ইতিহাস)

অর্থনীতির বিভিন্ন দিক

০ বর্ণনাধর্মী প্রশ্নোত্তর :
৪। ভারতীয় গিল্ড বা বণিক সংঘগুলির সাংগঠনিক কাঠামাে ও কার্যাবলি সম্পর্কে আলােচনা করাে।

উ: প্রাচীন ও আদি মধ্য যুগে ভারতের বিপুল সংখ্যক বণিক, শিল্পী, কারিগর প্রমুখ বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত ছিল। নিজেদের গােষ্ঠী স্বার্থ সুরক্ষিত করার উদ্দেশ্যে বণিক শিল্পী, কারিগর প্রমুখ নিজেদের পৃথক পৃথক সংগঠন প্রতিষ্ঠা করত। এই সংগঠনগুলি গিল্ড বা সংঘ বা শ্রেণি নামে পরিচিত ছিল। নিজস্ব নিয়ম কানুন অনুসারে গিন্ডের কার্যকলাপ পরিচালিত হত।

গিল্ডগুলি বর্তমানকালের ব্যাংকের মতাে স্থাবর সম্পত্তি ও নগদ অর্থ আমানত হিসাবে জমা রেখে আমানতকারীকে সুদ দিত। গিন্ড আবার জমা রাখা অর্থ সুদে অন্যকে ঋণ দিত স্থানীয় শিল্প ও বাণিজ্যে বহিরাগতদের প্রবেশ নিষেধ করে গিন্ডগুলি স্থানীয় শিল্প ও বাণিজ্যকে রক্ষা করত।

গিল্ডের বিচারালয়ে সদস্যদের যাবতীয় ব্যক্তিগত বিরােধ, অপরাধ ও পারিবারিক বিবাদ প্রভৃতির বিচার করে মীমাংসা করা হত। গিল্ডগুলি পণ্যের গুণগত মান বজায় রাখতে এবং নির্ধারিত মূল্যে পণ্য বিক্রয় করতে উদ্যোগ নিত। রাজকোষে নিয়মিত রাজস্ব প্রদান করে গিল্ডগুলি রাজকীয় কাজে সহায়তা করত। রাষ্ট্রের প্রয়ােজনে গিন্ডগুলি রাজাকে সামরিক সাহায্য দিত।


৩। ম্যানর ব্যবস্থার বৈশিষ্ট্যগুলি উল্লেখ করাে।

উ: মধ্যযুগে সামন্ততান্ত্রিক অর্থনৈতিক উৎপাদন ব্যবস্থায় ম্যানর। প্রথা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। ম্যানরগুলি ছিল এক একটি স্বয়ং সম্পূর্ণ গ্রাম। প্রতিটি ম্যানরে বিভিন্ন পেশার মানুষ বসবাস করত এবং ম্যানরের যাবতীয় প্রয়ােজনীয় কাজ সম্পন্ন করত। প্রত্যেকের প্রয়ােজনীয় সামগ্রী ম্যানরেই উৎপাদিত বা তৈরি হত।

স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রতিটি ম্যানর ছিল সাজানাে গােছানাে। ম্যানরের একদিকে পথের পাশে তৈরি হত কৃষকের কুঁড়েঘর, বাড়ি গুলাের
চারপাশে থাকত সবজি বাগান, আস্তাবল ও হাঁস-মুরগির খামার। ম্যানরের অন্য দিকে থাকত চার্চ, যাজকদের ঘর ও কবর খানা। এছাড়া ম্যানরে কারিগরদের কারখানা ও রুটি তৈরির বেকারি থাকত।

প্রতি ম্যানরে বিপুল পরিমাণ কৃষি জমি, পশুচারণভূমি, পতিত জমি, জঙ্গল, জলাভূমি, কৃষকের বাসগৃহ শ্রমিক ও
কারিগরদের বাসগৃহ, গির্জা ইত্যাদি থাকত। ম্যানরের জমি মূলত চার ভাগে বিভক্ত ছিল— ডিমিন – প্রভুর খাসজমি, দরদ্রি কৃষক ও ভূমিদাসদের বসবাস ও চাষের জমি, স্বাধীন কৃষকদের জমি, সর্ব সাধারণের ব্যবহারের জন্য জঙ্গল, তৃণভূমি পশুচারণভূমি ইত্যাদি।

সামন্ত প্রভু নিজের দখলে রাখা খাস জমিতে কৃষক ও ভূমিদাসদের বেগার খাটিয়ে ফসল উৎপদান করতেন। সামন্ত প্রভু তার জমির বাকি অংশ তার অধীনস্থ কৃষকদের মধ্যে বণ্টন করে দিতেন।
ম্যানরের বসবাসকারী ১২-৬০টি কৃষক পরিবারের মধ্যে অবশিষ্ট জমি বণ্টিত হত। দরিদ্র কৃষকরা তাদের প্রভুকে বিভিন্ন ধরনের কর দিয়ে ও বেগার শ্রম দিয়ে এই জমি চাষ করতে পরতেন।

ম্যানর ব্যবস্থা একজন প্রভুর অধীনে, ম্যানর এলাকায় অনুগত মানব গােষ্ঠী বসবাস করত। এদের ওপর ম প্রভুর চূড়ান্ত আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করত। এই অন কৃষকগােষ্টী ম্যানর প্রভুর খাস জমিসহ অন্যান্য জমি উৎপাদন কাজে নিযুক্ত থাকত। ম্যানর প্রভু এই জমি যাবতীয় উৎপাদন ভােগ করত। ম্যানরের প্রশ্ন
পরিচালনার উদ্দেশ্যে তিনি স্টুয়ার্ড, বেইলিফ, রিভি, প্রত উপাধিধারী উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন কয়েকজন কর্মচারী নিয়ােগ করতেন।

স্টুয়ার্ড ম্যানর প্রভুর সম্পত্তি ও বালিকা
দেখাশােনা করতেন এবং আদালত পরিচালনা করতে বেইলিফরা উৎপাদন তদারকি করতেন। খাজনা ও জরিমানা আদায় করতেন এবং আয়ব্যয়ের হিসাব
রাখতেন। রিভি কৃষকদের সুবিধে অসুবিধে দেখতেন। ম্যানরে কৃষি উৎপাদনে প্রথম দিকে গুরুর ব্যবহার বেশি। হলেও দ্বাদশ শতকে ঘােড়ার ব্যবহার বাড়তে থাকে।

কোনাে কোনাে ম্যানরে সমবারে মাধ্যমে চাষের কাজ হত, মাঝে মধ্যে জমিতে চাষাবাস বন্ধ রেখে উৎপাদন বৃদ্ধির
চেষ্টা করা হত। ফসলের সঙ্গে ঋতুর সম্পর্ক উপলব্ধি করে ম্যানরে শরৎ-বসন্তকালে গম ও রাই চাষ করা শুরু করে। বনাঞ্চলে শূকর পালন বিশেষ উপযােগী ছিল। সামন্ত প্রভুর অধীনে ম্যানরের কৃষক ও ভূমিদাসরা উৎপাদনকার্যে অংশ দিয়ে দেশের

অর্থনীতিকে সচল রাখত। মূলত গ্রামের চাহিদা অনুসারেই উৎপাদন কার্য। পরিচালিত হত। প্রথমদিকে ম্যানরের কৃষিজমিতে বছরে দুটি এবং পরে তিনটি চাষ হত। অগণিত কৃষক ও ভূমিদাস
অক্লান্ত পরিশ্রম করে ম্যানরের জমিতে খাদ্য ফসল উৎপাদন করত এবং অন্যান্য কাজগুলি সম্পন্ন করে মানুষের জীবনযাত্রা সচল রাখত। অবশ্য অনুন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে উৎপাদনের পরিমাণ কম হত।


২। মিশরের ক্রীতদাসরা প্রধানত কী কী কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকত?

উ: প্রাচীন মিশরের ক্রীতদাসরা তাদের প্রভুর ও রাষ্ট্রের প্রয়ােজনীয় বিভিন্ন কাজকর্ম করে দিত। মিশরের কোন কোন ক্রীতদাস নৃত্য বা সঙ্গীতকলার সঙ্গে
যুক্ত ছিল। তারা শিল্প প্রদর্শন করে দর্শকদের মনােরঞ্জন করত।

বিভিন্ন ক্রীতদাস অনেক অভিজাত ও ধনী পরিবারের কাজের দায়িত্ব সামলাত। তারা ফ্যারও, আভিজাত, পুরােহিতদের স্থাবর সম্পত্তির দেখাশােনা করত। অভিজাত পরিবারের সঙ্গে থাকায় তাদের সন্তানরা কখনাে কখনাে বিশেষ মেধা ও যােগ্যতার পরিচয় দিয়ে প্রভুর প্রিয় পাত্র হয়ে উঠত।

সেক্ষেত্রে ক্রীতদাসরা বিভিন্ন উচ্চ সরকারি পদ লাভের সুযােগ পেত ও দাসত্ব থেকে
মুক্তির পর পূর্বতন প্রভুর পরিবারের সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্কও স্থাপন করতে পারত। মিশরের বহু ক্রীতদাস ছিল শত্রুপক্ষের যুদ্ধবন্দী। যােদ্ধা হিসাবে তাদের পূর্ব অভিজ্ঞতা ছিল।

ফলে বহু ক্রীতদাসকে মিশরের সেনাবাহিনীতে নিয়ােগ করা হয়েছিল। এছাড়া সম্রাটের দেহরক্ষী বা রাজপরিবারের পাহারাদার হিসাবেও বহু ক্রীতদাস কাজ করত। ক্রীতদাসরা প্রভুর কৃষি জমিতে নিযুক্ত থাকত তাদের শ্রমে উর্বর কৃষিজমিতে প্রচুর ফসল উৎপাদিত হত। খাদ্যশস্য এবং বাণিজ্যপণ্য উভয় ধরনের উৎপাদন কাজেই মিশরের ক্রীতদাসরা নিযুক্ত থাকত। তারা প্রভুর হয়ে নদীতে মাছ ধরত।

উদবৃত্ত কৃষিপণ্য ও মাছ বিদেশের বাজারে রপ্তানি করে মিশরের যথেষ্ট অর্থনৈতিক অগ্রগতি ঘটেছিল। মিশরে বেশ কিছু ক্রীতদাস তাদের প্রভুর ব্যবসা-বাণিজ্য ও অন্যান্য কজে হিসাবরক্ষক বা করণিক হিসাবে কাজ করত। ক্রীতদাসের মাধ্যমেই প্রভুর ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালিত হত।

অধিকাংশ ক্রীতদাসরা পরিবারের গৃহভৃত্য হিসাবে কাজ করত। গৃহভৃত্য হিসাবে গৃহপরিস্কার, উদ্যান পরিচর্যা, রান্নাবান্না, নিত্যদিনের কাজ-কর্ম করত। ফলে তারা প্রভুদেরর গৃহে সুখস্বাচ্ছন্দ্যে বাস করতে পারত। ক্রীতদাসরা বিভিন্ন কুটির শিল্পের কাজেও নিযুক্ত থাকত। তারা শনের চাষ করত এবং তা থেকে বিভিন্ন সামগ্রী তৈরি
করত। ক্রীতদাসরা সুতােকাটত ও বস্ত্র বুনত।

অন্যান্য বিভিন্ন ক্ষুদ্র শিল্পের কাজেও ক্রীতদাসরা নিযুক্ত থাকত। খনি থেকে উত্তোলিত ধাতু দিয়ে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ও গৃহস্থালির প্রয়ােজনীয় সামগ্রী তৈরি হত। ক্রীতদাসদের শিল্পােৎপাদনের ফলে মিশরের কৃষি অর্থনীতির সঙ্গে সঙ্গে শিল্প অর্থনীতির বিকাশ ঘটতে থাকে। মিশরের বিভিন্ন খনি থেকে খনিজ পদার্থ উত্তোলনের কাজে প্রচুর ক্রীতদাস নিযুক্ত থাকত। মিশরের বিপদ শঙ্কুল নুবিয়া ও সিনাই-এর সােন ও তামার খনিসহ অন্যান্য ধাতুর
খনিগুলিতে বহু শ্রমিক ক্রীতদাস কাজ করত।

তাদের কঠোর শ্রমের ফলে উত্তোলিত মূল্যবান খনিজ সম্পদ মিশরের আর্থিক সমৃদ্ধি ঘটিয়েছিল। বিপদ শঙ্কুল ও অস্বাস্থ্যকর খনিগুলিতে কাজ করার সময় জলের অভাব এবং মরুভূমির প্রান্তে তাপ প্রবাহে প্রচুর ক্রীতদাসের মৃত্যু হত। খনিতে কাজ করার ছাড়াও বহু ক্রীতদাস নীলনদের নুড়ি, পাথর পরিষ্কার করে নদীকে নৌ চলাচলের উপযােগী করার কাজে নিযুক্ত থাকত। বহু ক্রীতদাস নির্মাণ কাজেও যুক্ত ছিল।


১। রােমে ক্রীতদাসদের মুক্তির উপায় সম্পর্কে আলােচনা করো।

উ: রােমে ক্রীতদাসদের অধিকাংশই শশাষণ নির্যাতন, সীমাহীন পরিশ্রম, অনাহার, অর্ধাহার অত্যাচার, নির্যাতন, হত্যার অভিজ্ঞতাই সঞ্চয় করত। ফলে কখনাে কখনাে তারা বিদ্রোহের পথে পা বাড়াত। খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতক থেকে রােমান সাম্রাজ্যে ক্রীতদাস বিদ্রোহ শুরু হয়। প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় কৃতদাস বিদ্রোহের পর রােমান সম্রাট ক্রীতদাসদের কিছু কিছু অধিকারের স্বীকৃতি দেন।

সম্রাট নিরাে প্রভুর অন্যায়ের বিরুদ্ধে ক্রীতদাসকে আদালতে অভিযােগ জানানাের অধিকার দেন। প্রভুর অধীনে বন্দী অবস্থায় বার্ধক্যের ও রােগভােগে জরাজীর্ণ হয়ে এক সময় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ত তারা। তবে কোনাে কোনাে ক্ষেত্রে ক্রীতদাস তার দাসত্বের জীবন থেকে মুক্তি ও লাভ করতে পারত। মুক্তিপ্রাপ্ত ক্রীতদাস লিবারটাস নামে পরিচিত ছিল মুক্তিপ্রাপ্ত ক্রীতদাসদের মস্তকে মুক্তির প্রতীক হিসাবে বিশেষ আচ্ছাদন পরাননা হত।

মুক্তিপ্রাপ্ত ক্রীতদাসটি পূর্বতন প্রভুর পৃষ্ঠপােষকতা লাভ করত। মুক্তি পাবার পর তার সন্তান রােমের স্বাধীন নাগরিকের মর্যাদা লাভ করত। রােমান সিনেটের অনুমােদন ক্রমে সেখানকার ম্যাজিস্ট্রেট কোন কোন ক্রীতদাসকে মুক্তি দিতে পারত। কোন বিপদ শঙ্কুল পরিস্থিতি থেকে নিজের জীবন বিপন্ন করে যদি প্রভুর প্রাণ বাঁচায় তবে প্রভু তার প্রাণ রক্ষাকারী ক্রিতদাসটির প্রতি সদয় হয়ে তাকে দাসত্ব থেকে মুক্তি দিত।’
সারা জীবন’বহু পরিশ্রম করে কোনাে কোনাে দাস বেশকিছু অর্থ সঞ্চয় করত। এই সঞ্চিত অর্থ প্রভুকে এককালীন অর্থে
দিলে প্রভু অনেকবেশি লাভবান হত। ক্রীতদাসটি তার প্রভুকে এরূপ বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি পূরণ দিয়ে তার আধীনতা থেকে মুক্তি ক্রয় করতে পারত। কোনাে কোনাে ‘ক্রীতদাস তার প্রভুর অত্যন্ত বিশ্বস্ত সেবক হিসাবে ‘দীর্ঘকাল ধরে তার প্রভুর সেবাযত্ন করে প্রভুর প্রিয়পাত্র হয়ে উঠত। সেই সেবাযত্নের পুরস্কার হিসাবে কখনাে কখনাে প্রভু তার অধীনস্থ ক্রীতদাসকে দাসত্ব থেকে মুক্তি দিত।

প্রাচীন রােমে ‘গ্ল্যাডিয়েটরের লড়াই নামক একটা অমানবিক লড়াই প্রচলিত ছিল। ক্ষুধার্ত বাঘ, সিংহের সঙ্গে ক্রীতদাসরা ‘লড়াই করত। যদি তারা জয়ী হত তাহলে ক্রীতদাসটির প্রভু খুশী হয়ে তাকে মুক্তি দিত। প্রভুর প্রতি গভীর আনুগত্যর ফলস্বরূপ অধীনস্থ ক্রীতদাস মুক্তি পেত।


1. একাদশ শ্রেণি বাংলা বিষয়

2. একাদশ শ্রেণি “SAQ” বিষয় ইংরেজি

3. দ্বাদশ শ্রেণী ইংরেজি বিষয়

4. রূপনাৱানেৱ কূলে কবিতার বড় প্রশ্ন এবং উত্তর (উচ্চমাধ্যমিক)

5. রাষ্ট্রবিজ্ঞান দ্বাদশ শ্রেণী

6. দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস বিষয়

7. দ্বাদশ শ্রেণী ভূগোল বিষয়

8. দ্বাদশ শ্রেণী ইংরেজি বিষয়

9. কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন বিষয় দ্বাদশ শ্রেণি

10. একাদশ শ্রেণি বিষয় ইংরেজি

12. উচ্চমাধ্যমিক”শিক্ষা বিজ্ঞান বিষয় এর (SAQ)” অধ্যায়(1) “শিখন(Learning)”

13. উচ্চমাধ্যমিক”শিক্ষা বিজ্ঞান বিশ্বের বড় প্রশ্ন এবং উত্তর” অধ্যায়(1) “শিখন(Learning)”

14. উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বিজ্ঞান বিষয়

15. CLASS 12 BENGALI MCQ

http://wbanswer.com