প্রশ্ন। দাঁতগুলাে বের করে সে কামটের মতাে হিংস্র ভঙ্গি করে।—কে, কার প্রতি এরূপ আচরণ করেছিল ? তার এরূপ আচরণের কারণ বিশ্লেষণ করাে। [২+৩]
উ:- সুসাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর লেখা ‘ভাত’ গল্পের মুখ্য চরিত্র উচ্ছব তাদের গায়ের মেয়ে ও বড়াে বাড়ির চাকরানি বাসিনীর প্রতি এরকম আচরণ করেছিল।
আচরণের কারণ বিশ্লেষণ :
নিরন্ন উপােসি উচ্ছব বড়াে বাড়িতে কাজ করতে এসেছে ভাতের বিনিময়ে।
তার পারিশ্রমিক মজুরি নয়, টাকাকড়ি নয়, শুধু ভুখা পেটে দু-মুঠো ভাত।
হােমের কাঠ কাটতে কাটতে গরম ভাতের গন্ধে তার ক্ষুধা উতলা হয়ে ওঠে।
কিন্তু তান্ত্রিকের বিধানে তার কাঙ্ক্ষিত ভাত অধরা থেকে যায়। বিধান হল, যজ্ঞ শেষ না হলে খাওয়া হবে না।
তারপরেও বিপত্তি ঘটে।
অসুস্থ বুড়াে কর্তা মরে গিয়ে নাকি বাড়ির রান্না ভাত অশুচি করে দিয়েছে।
ভাতের ডেকচি হাতে পাওয়ার পর অশুচি ভাত খাওয়ার ব্যাপারে কোনাে বিধিনিষেধ মানতে উচ্ছব রাজি নয়।
বাসিনী নিষেধ করতেই উচ্ছবের চোখ বাদার কামটের মতাে হিংস্র হয়ে ওঠে।
দাঁত বের করে সে কামটের মতাে হিংস্র ভঙ্গি করে।
আসলে ক্ষুধা মেটানাের জন্য হাতে পাওয়া ভাত থেকে বঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা উচ্ছবকে বাদার কামটের মতাে হিংস্র পাশব করে তােলে।
এই হল তার এরকম আচরণের কারণ।
উ:- সুসাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর লেখা ‘ভাত’ গল্পের মুখ্য চরিত্র উচ্ছব তাদের গায়ের মেয়ে ও বড়াে বাড়ির চাকরানি বাসিনীর প্রতি এরকম আচরণ করেছিল।
আচরণের কারণ বিশ্লেষণ: নিরন্ন উপােসি উচ্ছব বড়াে বাড়িতে কাজ করতে এসেছে ভাতের বিনিময়ে। তার পারিশ্রমিক মজুরি নয়, টাকাকড়ি নয়, শুধু ভুখা পেটে দু-মুঠো ভাত। হােমের কাঠ কাটতে কাটতে গরম ভাতের গন্ধে তার ক্ষুধা উতলা হয়ে ওঠে। কিন্তু তান্ত্রিকের বিধানে তার কাঙ্ক্ষিত ভাত অধরা থেকে যায়। বিধান হল, যজ্ঞ শেষ না হলে খাওয়া হবে না। তারপরেও বিপত্তি ঘটে। অসুস্থ বুড়াে কর্তা মরে গিয়ে নাকি বাড়ির রান্না ভাত অশুচি করে দিয়েছে।ভাতের ডেকচি হাতে পাওয়ার পর অশুচি ভাত খাওয়ার ব্যাপারে কোনাে বিধিনিষেধ মানতে উচ্ছব রাজি নয়। বাসিনী নিষেধ করতেই উচ্ছবের চোখ বাদার কামটের মতাে হিংস্র হয়ে ওঠে। দাঁত বের করে সে কামটের মতাে হিংস্র ভঙ্গি করে। আসলে ক্ষুধা মেটানাের জন্য হাতে পাওয়া ভাত থেকে বঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা উচ্ছবকে বাদার কামটের মতাে হিংস্র পাশব করে তােলে। এই হল তার এরকম আচরণের কারণ।