‘অপূর্বঃ তব কণ্ঠস্বরঃ অপরিমিতং চ তব ভক্তিমাহাত্মম’ – কার কণ্ঠস্বর ‘অপূর্ব’ এবং ভক্তিমাহাত্মকে, অপরিমিত বলা হয়েছে এবং কেন?(একাদশ শ্রেণি বিষয় সংস্কৃত) (৮)

রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর- মান ৮

৪। ‘অপূর্বঃ তব কণ্ঠস্বরঃ অপরিমিতং চ তব ভক্তিমাহাত্মম’ – কার কণ্ঠস্বর ‘অপূর্ব’ এবং ভক্তিমাহাত্মকে, অপরিমিত বলা
হয়েছে এবং কেন?

উ: নরেন্দ্রনাথের কণ্ঠস্বর ‘অপূর্ব’ এবং তার ভক্তিমাহাত্মকে ‘অপরিমিত’ বলা হয়েছে।
শিষ্যপ্রবর সুরেন্দ্রনাথের বাড়িতে নরেন্দ্রনাথের সঙ্গে মাতৃসাধক শ্রীরামকৃষ্ণের সাক্ষাৎকার একটি যুগান্তরকারী ঘটনা, শ্রীরামকৃষ্ণ সুরেন্দ্রের কাছে সন্নিহিত কোনাে তরুণ গায়কের কণ্ঠে মাতৃণাম শুনতে চেয়েছিলেন।

ভাগ্যক্রমে সুরেন্দ্রনাথ নরেন্দ্রনাথকে পেয়ে গেলেন এবং শ্রীরামকৃষ্ণের নিকট উপস্থিত করলেন। সুপুরুষ সৌমদর্শন নরেন্দ্রকে দেখে শ্রীরামকৃষ্ণের মধ্যে এক অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হল।

অপরিচিত নরেন্দ্র যেন তাঁর জন্মান্তরের বলে মনে হল। তিনি নরেন্দ্রকে উদ্দেশ্য করে
বললেন তনুখান্মতৃনাম ভূশং শ্রোতুকামােহস্মি, কোটিসূর্যসমপ্রভ এবং কোটিচন্দ্র সুশীতল শ্রীরামকৃষ্ণের প্রভায়
প্রভাবিত তরুণ নরেন্দ্রও নিজেকে প্রশমিত করতে পারলেন তিনি গান ধরলেন – ‘মনােনিভৃতং পশ্য শ্যামাং জননী।’ গান শেষে মন্ত্রমুগ্ধের ন্যায় শ্রীরামকৃষ্ণ বলে উঠলেন – ‘
অপূর্বস্তব কণ্ঠস্বরঃ, অপরিমিতং চ তব ভক্তিমাহাত্মম। তিনি আন্তরিকভাবে স্বীকার করে নিলেন যে, এই নরেন্দ্রই তাঁর বরেণ্য উত্তর সাধক, যিনি দেশের সকল কালিমা দূর করতে সমর্থ।

৪। “অপূর্বঃ তব কণ্ঠস্বরঃ অপরিমিতং চ তব ভক্তিমাহাত্মম’ –
– কার কণ্ঠস্বর ‘অপূর্ব’ এবং ভক্তিমাহাত্মকে, অপরিমিত বলা
হয়েছে এবং কেন?
উ: নরেন্দ্রনাথের কণ্ঠস্বর ‘অপূর্ব’ এবং তার ভক্তিমাহাত্মকে
| ‘অপরিমিত’ বলা হয়েছে।
শিষ্যপ্রবর সুরেন্দ্রনাথের বাড়িতে নরেন্দ্রনাথের সঙ্গে
মাতৃসাধক শ্রীরামকৃষ্ণের সাক্ষাৎকার একটি যুগান্তরকারী
ঘটনা, শ্রীরামকৃষ্ণ সুরেন্দ্রের কাছে সন্নিহিত কোনাে তরুণ
গায়কের কণ্ঠে মাতৃণাম শুনতে চেয়েছিলেন। ভাগ্যক্রমে
সুরেন্দ্রনাথ নরেন্দ্রনাথকে পেয়ে গেলেন এবং শ্রীরামকৃষ্ণের
| নিকট উপস্থিত করলেন।
সুপুরুষ সৌমদর্শন নরেন্দ্রকে দেখে শ্রীরামকৃষ্ণের মধ্যে এক
অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হল। অপরিচিত নরেন্দ্র যেন তাঁর
জন্মান্তরের বলে মনে হল। তিনি নরেন্দ্রকে উদ্দেশ্য করে
বললেন তনুখান্মতৃনাম ভূশং শ্রোতুকামােহস্মি,
কোটিসূর্যসমপ্রভ এবং কোটিচন্দ্র সুশীতল শ্রীরামকৃষ্ণের প্রভায়
প্রভাবিত তরুণ নরেন্দ্রও নিজেকে প্রশমিত করতে পারলেন
। তিনি গান ধরলেন – ‘মনােনিভৃতং পশ্য শ্যামাং
জননী।’
গান শেষে মন্ত্রমুগ্ধের ন্যায় শ্রীরামকৃষ্ণ বলে উঠলেন –
‘অপূর্বস্তব কণ্ঠস্বরঃ, অপরিমিতং চ তব ভক্তিমাহাত্মম। তিনি
আন্তরিকভাবে স্বীকার করে নিলেন যে, এই নরেন্দ্রই তাঁর
বরেণ্য উত্তর সাধক, যিনি দেশের সকল কালিমা দূর করতে
সমর্থ।